পাইকগাছা ( খুলনা) প্রতিনিধি।। পাইকগাছায় জিএম আমিরুল ইসলাম নামের এক ব্যক্তির চিংড়ি ঘেরের বাসায় অগ্নি সংযোগ করে ক্ষতিসাধন করার অভিযোগ উঠেছে। বুধবার রাতে অগ্নি সংযোগের এ ঘটনা ঘটে। ঘের মালিক আমিরুল ইসলাম হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকায় পূর্ব শত্রুতার জের ধরে প্রতিপক্ষ কেউ এ ঘটনা ঘটাইতে পারে বলে প্রাথমিক ধারণা করছে ঘের মালিক আমিরুল ইসলাম। এ ঘটনায় থানায় লিখিত অভিযোগ হয়েছে। পুলিশ বিষয় টি খতিয়ে দেখছে। প্রাপ্ত অভিযোগ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে উপজেলার সোলাদানা ইউনিয়নের পূর্ব ভ্যাকটমারি গ্রামের মৃত জিএম শওকত আলীর ছেলে জিএম আমিরুল ইসলাম পেশায় একজন পোস্ট মাষ্টার। বাড়ির পাশে বেতবুনিয়া মৌজায় ১০ বিঘা আয়তনের তার একটি চিংড়ি ঘের রয়েছে। যেখানে তিনি দীর্ঘদিন মৎস্য চাষ করে আসছেন। চিংড়ি ঘেরের বাসা বুধবার রাতে অগ্নি সংযোগ করে ক্ষতিসাধন করা হয়। এ প্রসঙ্গে আমিরুল ইসলাম বলেন গত মঙ্গলবার থেকে আমি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছি।বৃহস্পতিবার ভোরে এলাকাবাসীর মাধ্যমে জানতে পারি রাতের আঁধারে কে বা কারা আমার চিংড়ি ঘেরের বাসাটি আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দিয়ে ব্যাপক ক্ষতি সাধন করেছে। তিনি বলেন সন্ধানী লাইফ ইন্সুইরেন্স কোম্পানীর কিছু গ্রাহকের সাথে বীমার টাকার নিয়ে গোলযোগ চলছে। গ্রাহকদের অনেকেই দুই তিন কিস্তি জমা দিয়ে বন্ধ করে দেয়। এদের অনেকেই এই টাকা ফেরত নিতে চাই এবং এ নিয়ে তাদের সাথে আমার বিরোধ দেখা দেয়। আমি গত ১০ জুন ঘেরে অবস্থান করছিলাম। দুপুরের দিকে আবাসন এলাকার রনি, স্বজল, রবিউল, মুসলিমা সহ অনেকেই আমাকে ঘের থেকে জোর করে তুলে নিয়ে আবাসনের বিদ্যুতের খুটির সাথে বেঁধে রেখে বেদম মারপিট করে। পরে খবর পেয়ে থানা পুলিশ বিকাল ৩ টার দিকে আমাকে উদ্ধার করে। সেই থেকে আমি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছি। আমি হাসপাতালে থাকায় পূর্ব শত্রুতার জের ধরে রাতের আঁধারে আমার ঘেরের বাসায় অগ্নি সংযোগ করা হতে পারে বলে ধারণা করছি। এ প্রসঙ্গে আবাসনের বাসিন্দা রবিউল ইসলাম, স্বজল, জামাল সানা, রবিউল ইসলাম ও জাহানারা বেগম বলেন এলাকার বহু মানুষ আমিরুল ইসলামের কাছে বীমা টাকার পাবো, টাকা ফেরত না দেওয়ায় ক্ষুব্ধ হয়ে অনেকেই তাকে ধরে নিয়ে বিদ্যুৎ এর খুটির সাথে বেঁধে রাখে, তবে তাকে কোন মারপিট করা হয়নি। বীমার টাকা না দেওয়ার জন্য আমিরুল বিভিন্ন ষড়যন্ত্র করছে বলে অভিযোগ করেন আবাসনের বাসিন্দারা। এ ব্যাপারে ঘটনার দিন বিকালে দড়ি দিয়ে বাঁধা অবস্থায় আমিরুল ইসলামকে উদ্ধার করা হয় বলে থানার এসআই আনিসুর রহমান জানান। এ ঘটনায় আমিরুল ইসলাম থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন বলে তিনি জানিয়েছেন।
পাইকগাছায় চিংড়ী ঘেরের বাসায় অগ্নি সংযোগ করে ক্ষতিসাধন করার অভিযোগ
পাইকগাছা ( খুলনা) প্রতিনিধি।। পাইকগাছায় জিএম আমিরুল ইসলাম নামের এক ব্যক্তির চিংড়ি ঘেরের বাসায় অগ্নি সংযোগ করে ক্ষতিসাধন করার অভিযোগ উঠেছে। বুধবার রাতে অগ্নি সংযোগের এ ঘটনা ঘটে। ঘের মালিক আমিরুল ইসলাম হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকায় পূর্ব শত্রুতার জের ধরে প্রতিপক্ষ কেউ এ ঘটনা ঘটাইতে পারে বলে প্রাথমিক ধারণা করছে ঘের মালিক আমিরুল ইসলাম। এ ঘটনায় থানায় লিখিত অভিযোগ হয়েছে। পুলিশ বিষয় টি খতিয়ে দেখছে। প্রাপ্ত অভিযোগ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে উপজেলার সোলাদানা ইউনিয়নের পূর্ব ভ্যাকটমারি গ্রামের মৃত জিএম শওকত আলীর ছেলে জিএম আমিরুল ইসলাম পেশায় একজন পোস্ট মাষ্টার। বাড়ির পাশে বেতবুনিয়া মৌজায় ১০ বিঘা আয়তনের তার একটি চিংড়ি ঘের রয়েছে। যেখানে তিনি দীর্ঘদিন মৎস্য চাষ করে আসছেন। চিংড়ি ঘেরের বাসা বুধবার রাতে অগ্নি সংযোগ করে ক্ষতিসাধন করা হয়। এ প্রসঙ্গে আমিরুল ইসলাম বলেন গত মঙ্গলবার থেকে আমি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছি।বৃহস্পতিবার ভোরে এলাকাবাসীর মাধ্যমে জানতে পারি রাতের আঁধারে কে বা কারা আমার চিংড়ি ঘেরের বাসাটি আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দিয়ে ব্যাপক ক্ষতি সাধন করেছে। তিনি বলেন সন্ধানী লাইফ ইন্সুইরেন্স কোম্পানীর কিছু গ্রাহকের সাথে বীমার টাকার নিয়ে গোলযোগ চলছে। গ্রাহকদের অনেকেই দুই তিন কিস্তি জমা দিয়ে বন্ধ করে দেয়। এদের অনেকেই এই টাকা ফেরত নিতে চাই এবং এ নিয়ে তাদের সাথে আমার বিরোধ দেখা দেয়। আমি গত ১০ জুন ঘেরে অবস্থান করছিলাম। দুপুরের দিকে আবাসন এলাকার রনি, স্বজল, রবিউল, মুসলিমা সহ অনেকেই আমাকে ঘের থেকে জোর করে তুলে নিয়ে আবাসনের বিদ্যুতের খুটির সাথে বেঁধে রেখে বেদম মারপিট করে। পরে খবর পেয়ে থানা পুলিশ বিকাল ৩ টার দিকে আমাকে উদ্ধার করে। সেই থেকে আমি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছি। আমি হাসপাতালে থাকায় পূর্ব শত্রুতার জের ধরে রাতের আঁধারে আমার ঘেরের বাসায় অগ্নি সংযোগ করা হতে পারে বলে ধারণা করছি। এ প্রসঙ্গে আবাসনের বাসিন্দা রবিউল ইসলাম, স্বজল, জামাল সানা, রবিউল ইসলাম ও জাহানারা বেগম বলেন এলাকার বহু মানুষ আমিরুল ইসলামের কাছে বীমা টাকার পাবো, টাকা ফেরত না দেওয়ায় ক্ষুব্ধ হয়ে অনেকেই তাকে ধরে নিয়ে বিদ্যুৎ এর খুটির সাথে বেঁধে রাখে, তবে তাকে কোন মারপিট করা হয়নি। বীমার টাকা না দেওয়ার জন্য আমিরুল বিভিন্ন ষড়যন্ত্র করছে বলে অভিযোগ করেন আবাসনের বাসিন্দারা। এ ব্যাপারে ঘটনার দিন বিকালে দড়ি দিয়ে বাঁধা অবস্থায় আমিরুল ইসলামকে উদ্ধার করা হয় বলে থানার এসআই আনিসুর রহমান জানান। এ ঘটনায় আমিরুল ইসলাম থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন বলে তিনি জানিয়েছেন।