রাসেল আহাম্মেদ, কয়রা থেকেঃকয়রা উপজেলার স্যানিটারী ইন্সপেক্টর ও নিরাপদ খাদ্য পরিদর্শক নারায়ন রায় কয়রা উপজেলার হাট-বাজার, স্কুল-কলেজ, কমিউনিটি ক্লিনিক, মোটর সাইকেল, ভ্যান, বাসস্ট্যান্ড সহ উপজেলার ৭ টি ইউনিয়নের চায়ের দোকান, মুদি দোকান, মসজিদ মাদ্রাসা গুলোর সামনে সহ জনসমাগম স্থানে তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার নিয়ন্ত্রণের স্টিকার লাগিয়ে বেড়াচ্ছেন এবং চায়ের দোকান সহ বিভিন্ন দোকানে তামাকজাত পন্যের প্রচারনা মূলক স্টিকার ও লিপলেট আগুন দিয়ে পুড়িয়ে ফেলছেন এবং সাধারন মানুষের হাতে তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার (নিয়ন্ত্রন) আইন সম্বলিত সচেতনতা মূলক লিফলেট ও বিতরণ করছেন।
কয়রা উপজেলার ঘুগরাকাটী বাজারে আব্দুল্লাহ নামের চায়ের দোকানদার জানান, দোকানে তামাকের স্টিকার লাগানো ছিল সেটা তুলে ফেলেছি এবং কেউ জন্য ধূমপান না করে সেই স্টিকার লাগিয়ে দিয়েছেন।
বেজপাড়া হায়াতুন নেছা দাখিল মাদ্রাসা মাদ্রাসা শিক্ষক মুক্তার হোসেন বলেন, তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার সচেতনতা মূলক একটি লিফলেট পেয়েছি। নিজে পড়েছি, এবং অপরকে পড়তে উৎসাহিত করছি, বিষয়টা খুব ভালো লেগেছে, যুবকদের ধুমপান থেকে বিরত থাকতে সরকারের খুব ভালো একটি উদ্যোগ।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা স্যানিটারী ইন্সপেক্টর ও নিরাপদ খাদ্য পরিদর্শক বাবু নারায়ন রায় বলেন, মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর ঘোষনা অনুযায়ী আগামী ২০৪০ সাল নাগাদ বাংলাদেশ তামাক মুক্ত হবে। এ লক্ষ্য বাস্তবায়নে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রনালয়ের অধীন জাতীয় তামাক নিয়ন্ত্রন সেল ও কয়রা উপজেলার সুযোগ্য স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. সুদীপ বালা এবং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জনাব অনিমেষ বিশ্বাস মহোদয়ের প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে জনস্বার্থে এ কাজ চলমান থাকবে বলে জানান।
0 coment rios: