এসময় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মারুফুল আলম বলেন, কমপ্লেক্সের জমি অধিগ্রহণ বিষয়ে সরকারের রুল অনুযায়ী মালিকানা জমি তিনগুণ ও মালিকানা জমিতে সকল স্থাপনার মূল্যে শ্রেণী বিন্যাসে দিগুণ দেওয়ার দিকনির্দেশনা রয়েছে। এক্ষেত্রে কোন জমির মালিকদের হতাশ হওয়ার কারণ নাই। তবে সরকারি খাসজমি অবৈধ দখল করে যদি কেহ স্থাপনা গড়ে তুলে থাকেন সে ক্ষেত্রে জমি ও স্থাপনার কোন মূল্যে পাবেনা। তবে খাস জমি ডিসি আর নেওয়া থাকলে আদালতের মাধ্যমে বিষয়টি নিরসনের সরকারি বিধান রয়েছে।
উক্ত মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সের জমিঅধিগ্রহণ তদন্ত কার্যক্রমে উপস্থিত ছিলেন, পাইকগাছা উপজেলার উপ-প্রকৌশলী হাফিজুর রহমান, কপিলমুনি ইউপি চেয়ারম্যান কওছার আলী জোয়ার্দ্দার, কপিলমুনি ইউনিয়ন ভূমি অফিসের তহশীলদার আব্দুস সবুর, কপিলমুনি প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাক রাজু, সাবেক সভাপতি শেখ আব্দুস সালাম, মুন্সী রেজাউল করিম মহব্বত, আসলাম হোসেন, বীরমুক্তিযোদ্ধা শেখ জামাল হোসেন, শেখ সালামউল্ল্যাহ, বিশিষ্ট সমাজ সেবক ও কপিলমুনি বণিক সমিতির সাবেক সভাপতি শেখ বুলবুল আহমেদ, সাংবাদিক শেখ দীন মাহমুদ, আমিনুল ইসলাম বজলু, প্রবীর জয়, এইচ এম শফিউল ইসলাম, খান রফিকুল ইসলাম, তপন পাল, মিন্টু অধিকারী, নাদীর শাহ, জেলা সার্ভেয়ার আবুল বাশার, উপজেলা সার্ভেয়ার কওছার আলী, কপিলমুনি ইউনিয়ন ভূমি অফিসের অফিস সহায়ক নাজমুল হোসেন লিটুসহ স্থানীয় গন্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ।
0 coment rios: