প্রধান অতিথির বক্তৃতায় প্রতিমন্ত্রী বলেন, নারীর পারিবারিক মর্যাদা, ব্যক্তিগত ও সামাজিক অর্জন, প্রতিকূলতারবিরুদ্ধে এগিয়ে যাওয়ার অনুপ্রেরণায় জয়িতা সম্মাননা এক অনন্য স্বীকৃতি। তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে নির্যাতিত, নিপীড়িত, অসহায় নারীদের জন্য নারী পুনর্বাসন বোর্ড গঠন করেন। নারীদের সমঅধিকার অর্জন এবং সবক্ষেত্রে অংশগ্রহণের সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিতে সংবিধানে বিশেষ বিধান সন্নিবেশিত করেন। তিনি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শিক্ষা, স্বাস্থ্য, পুষ্টিসহ নানা খাতে নারীদের উন্নয়নে অসংখ্য কার্যক্রম হাতে নিয়েছেন। নারীদের সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে পৃষ্ঠপোষকতা দিতে জয়িতা সম্মাননার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। কর্মসংস্থানের মাধ্যমে নারীদের স্বাবলম্বী করতে মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের মাধ্যমে ৩৫টি বিভিন্ন ট্রেডে প্রশিক্ষণ দেয়া হচ্ছে।
খুলনা জেলা প্রশাসকের সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠানে বিভাগীয় কমিশনার মোঃ ইসমাইল হোসেনের সভাপতিত্বে বিশেষ___অতিথির বক্তৃতা করেন রেঞ্জ ডিআইজি ড. খ: মহিদ উদ্দিন। অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (উন্নয়ন) মোঃ আব্দুর রশিদ, জেলা প্রশাসক মোঃ মনিরুজ্জামান তালুকদার, খুলনা আঞ্চলিক তথ্য অফিসের উপপ্রধান তথ্য অফিসার জিনাত আরা আহমেদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। স্বাগত জানান মহিলা বিষয়ক দপ্তরের উপপরিচালক হাসনা হেনা। ‘জয়িতা অন্বেষণে বাংলাদেশ’ শীর্ষক কার্যক্রমের আওতায় খুলনা বিভাগীয় প্রশাসন ও মহিলা বিষয়ক দপ্তর যৌথভাবে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
0 coment rios: